May 20, 2024, 8:33 am
Headline :
চৌদ্দগ্রামে লুন্ঠিত ১৭৬টি গ্যাস সিলিন্ডার উদ্ধারসহ ০১জন ডাকাত গ্রেফতার তিতাসে শত্রুতার জের ধরে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে মাছ নিধনের অভিযোগ চৌদ্দগ্রাম থানা কর্তৃক ৬০ কেজি গাঁজাসহ একটি কাভার্ডভ্যান উদ্ধার। সিংড়ায় ভোক্তা-অধিকারের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠান কে জরিমানা হোমনায় উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নতুন কমিটি গঠন চৌদ্দগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের দাবি খুনীর ফাঁসি চাই মাদরাসায় ফ্রিজ উপহার দিলেন ঢাকার ব্যবসায়ী আঃ রহমান সড়ক থেকে ছিটকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস, নিহত ৫ আহত ১৫ হজ্বের অনুমতি ব্যতিত ঘোষিত ভৌগলিক এলাকা ধরা পড়লে ১০০০০ রিয়াল জরিমান একাধিক লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে জরিমানা হবে দ্বিগুণ দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরিতে আগামীতে প্রতিটি ৩০টি ওয়ার্ডে স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট গড়ে তোলা হবে – রাসিক মেয়র

সোহেল চৌধুরী হত্যা রায়: আজিজ মোহাম্মাদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

নিউজ ডেস্ক

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মাদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বাকি ৬ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী আজ বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করবেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাদিয়া আফরিন শিল্পী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও আদনান সিদ্দিকী। দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডিত এই তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ সাজা পরোয়ানা জারি করেছেন।

বেকসুর খালাস পেয়েছেন তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, ফারুক আব্বাসী, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

এর আগে গত ২৯ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ৯ মে দিন ধার্য করেন আদালত।

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা যান নায়ক সোহেল চৌধুরী। ওই ঘটনায় সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী রাজধানীর গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই এক আসামি মামলা বাতিলে হাইকোর্টে আবেদন করেন।

সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে হাইকোর্টের আদেশে মামলার বিচারকাজ স্থগিত ছিল। ২০১৫ সালে সেই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হয়। তারও সাত বছর পর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলার নথি বিচারিক আদালতে ফেরত আসলে সাক্ষ্য গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর উদ্যোগ নেন বিচারিক আদালত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page